This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Saturday 10 December 2016

Computer knowledge questions - Free General Knowledge tests for online practice

Online Education Of Computer Science

Computer knowledge questions - Free General Knowledge tests for online practice
Here are the most frequently asked Computer knowledge questions in General knowledge section of exams. The Computer knowledge questions test your basic understanding of computer hardware and software including the knowledge on common applications such as internet browsers, word processers, spreadsheets and presentation software's. These questions will be useful for your practice for TNPK exams, UPS C exams, state PSC exams, entrance exams, bank exams, or any other competitive exams. To help the students preparing for competitive exams and placement tests, we provide interactive online practice general knowledge tests.
Each of the below online tests consists of ten multiple choice objective type questions with answers. In the tests, simply select one of the answer choices. Your answer will be marked immediately by indic right or wrong . Also, the correct answer will be highlighted in green colour. If you prefer, you also have a choice to print these questions and work out at your convenient time.
Once you have answered all the ten questions in each of these online tests, you can get your score for this test and the total score for all the tests you attempted today.

Friday 9 December 2016

Basic Question and Answer on Computer, Internet and Information Technology

Online Education Of Computer Science

Basic Question and Answer on Computer, Internet and Information Technology

  • Q.What is the most appropriate software for calculating in computer?
Ans :Microsoft Excel
  • What is meant by ‘LASER’?
Ans: Light Amplification by Stimulated Emission of  Radiation.
  • A complete Microcomputer system includes ?
Ans: Microprocessor, memory, peripheral equipment.
  • What is Windows?
Ans: A personal computer operating system from Microsoft.
  • What is computer networking?
Ans: A system in which computers  are connected to share information and resources.
  • What does ‘System Software’ Includes?
Ans: The operating system and all the utilities that enable the computer to function.
  • What is the other name of ‘Main Memory’?
Ans: Primary Memory
  • What is full form of BSIC?
Ans: Beginner’s All-purpose Symbolic Instruction Code.
  • What is Telemedicine?
Ans: A process of treatment through communication technologies.
  • Who is the inventor of punch card?
Ans: Joseph Marie Jacquard
  • What kind of device is Monitor?
Ans: Output device
  • What is ‘facebook’?
Ans: A popular Social networking site
  • What is ‘OCR’?
Ans: OCR (Optical Character Recognition) is a computer software designed to translate image of type written test.
  • What is Computer Virus?
Ans: One kind of program, which is harmful to computer operation.
  • Two types of commonly used printers are?
Ans: Dot Matrix printer and Laser printer
  • Write the name of different computer storage device.
Ans. Hard disk, Floppy disk, Compact disk
  • Who is the legend of computer world?
Ans: Bill Gates
  • What is the meaning of ‘CC’ in case of E-mail?
Ans: Carbon Copy
  • The word ‘Computer’ is derived from?
Ans: Compute
  • Adobe Photoshop is a – Graphics Software

  • What is the name of the first Computer Network?
Ans: ARPANET (Advanced Research Projects Administration Network)

  • What is the number of Computer Generation?
Ans: Five

    • BIOS is a – Software
    • The IP Address 125.111.5.4 belongs to which of the following class – Class B
    • A CD-ROM drive is labeled with 52X.  Here52X is a measurement of –Data Transfer Rate
    • Data transfer rate of a Dial-up Modem is  measured in – Kbps
    • The most distinctive difference between in LAN and a WAN is – Distance Covered
    • Which of the following components (Hard Disk, Compact disk, Magnetic Tape, RAM) has the highest failure risk? – RAM
    • Which kind of mathematics does the computer use in operations? – Binary
    • The command ‘Shift + Delete’ will send the file to the? – this command  will  delete the file permanently
    • The ‘add or remove programs’  utility can be found in –  Control Panel
    • One Megabyte is equal to – 106  bytes
    • Which menu includes the command ‘find’ ?   –  Edit
    • The base 16 number system is – Hexadecimal
    • What kind of secondary storage is provided by magnetic disks? –  Slow Speed, High Capacity
    • Valid Ending for a  MS-Word File is –   .doc
    • The computer stores its program and data in its – Memory
    • HTML indicates – Hyper Text Markup Language
    • HTTP stands for – Hyper Text Transfer Protocol
    • SMTP stands for – Simple Mail Transfer Protocol

Thursday 8 December 2016

পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন

Online Education Of Computer Science 

পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন

POWER POINT PRESENTATION
  সূচনা ঃ
এমন একটি কম্পিউটার প্রোগ্রাম কল্পনা করা যাক যা গতিশীল দৃশ্যমান প্রেজেন্টেশন তৈরী ও গঠণ করতে পারে এবং যার মধ্যে নিম্নলিখিত বিষয়বস্তুগুলো অন্তর্ভুক্ত করা যায়। যেমন ঃ রঙিন ছবি বা ইমেজ, শব্দ, সচল চিত্র বা এনিমেশন, চার্ট ও গ্রাফ। এবং যা শ্রোতাদের জন্য লিখিত বক্তব্য তৈরী করে দেবে। প্রেজেন্টেশনের প্রতিটি স্লাইড নিজ কম্পিউটারের সাহায্যে চালানো যাবে। Microsoft Powerpoint (xp) এগুলো সবই করতে সম। শুধু তাই নয়, আরও অনেক কিছুই করতে সম।
 Microsoft Powerpoint Open
  Microsoft PowerPoint যেভাবে ওপেন করতে হবে।
 Start > All Programs/ Programs > Microsoft PowerPoint > Enter  দিলেই ওপেন হয়ে যাবে। এছাড়াও কিবোর্ড থেকে কমান্ড তৈরী করে নিয়েও সহজে এবং দ্রুত ওপেন করা যায়।
    Taitle Bar :
 Microsoft PowerPoint (xp) Windows  এর একবারে উপরে যে বরাটি রয়েছে তাকে Application Title Bar  বলা হয়। এই বারের সর্ববামে পাওয়ার পয়েন্টের নিজস্ব লগো থাকে। লগোর পরেই থাকে এ্যাপ্লিকেশ প্রোগ্রামের নাম Microsoft Powerpoint  তারপর হাইফেন (-) এবং তৃতীয় বন্ধনীর ভিতর থাকে ডকুমেন্টের নাম। নিজে কোন নাম না দেওয়া পর্যন্ত কম্পিউটার নিজস্বভাবে Microsoft Powerpoint -[presentation1]  অথবা -[presentation2] এই নামগুলো দিয়ে থাকে।
   মেনু বার ঃ
 পাওয়ার পয়েন্টে বিভিন্ন কাজ করার জন্য এখানে কয়েকটি মেনু শ্রেণীগত ভাবে অবস্থান করে। শ্রেণীগত বলার অর্থ প্রত্যেকটি মেনু আবার অনেকগুলো অপশনের সমন্বয়ে গঠিত। যেমন File. Edit, View, Insert, Format, Tools, Slide show, Window, Help ইত্যাদি মেনু আছে। File মেনুতে কিক করলে New, Open, Close, Save  ইত্যাদি সহ মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের মেনুবারের অনুরূপ বিভিন্ন কমান্ডের তালিকা দেখতে পাওয়া যায়। এবং এগুলোকে ব্যবহার করে গুরুত্বপূর্ণ কার্য সম্পন্ন করা হয়।
  ষ্ট্যান্ডার্ড টুলবার ঃ
 ষ্ট্যন্ডার্ড টুলবারে ফাইল খোলা ও বন্ধ করাসহ মেনু বারের কাজগুলোই চিত্র যুক্ত টুলস হিসেবে দেয়া থাকে। এই চিত্রের উপর কমান্ড বা কিক করেই প্রয়োজনীয় কার্য সম্পন্ন করা যায়।
   ফর্মেটিং টুলবার ঃ
 ফর্মেটিং টুলবারের সাহায্যে লেখা ফর্মেটিং করা সহ বিভিন্ন বেসিক বিষয়ে চিত্রযুক্ত টুল দেয়া থাকে।
  আউট লাইন প্যান ঃ
 স্বাভাবিক অবস্থায় এই অংশে প্রেজেন্টেশন স্লাইড নিয়ে কাজ করা হয় এবং গঠনগত দিক প্রদর্শিত হয়।
 স্লাইড আইকন বক্স ঃ এই বক্সে স্লাইডের ছোট রূপ প্রদর্শিত হয়। এতে করে সহজে স্লাইড সম্পর্কে জানা যায়।
  স্লাইড প্যান ঃ পর্দার মাঝের প্রধান অংশ; যেখানে স্লাইড নিয়ে কাজ করা হয়।
  স্লাইডের নমুনা ঃ কোন স্লাইড নির্বাচন করার পর স্লাইড প্যানে নমুনা স্লাইড প্রদর্শিত হয়।
  মিনিমাইজ বার্টন ঃ এপ্লিকেশন উইন্ডোকে টাস্কবারের একাটি বার্টনে পরিণত করে।
 ম্যাক্সিমাইজ বার্টন ঃ উইন্ডোকে বড় করে। সম্পূর্ণ স্কীন জুড়ে প্রদর্শিত হয়। উইন্ডো ম্যাক্সিমাইজ করা থাকলে রিষ্টোর বার্টন প্রদর্শিত হয়। এই রিষ্টোর বার্ট উইন্ডোকে পূর্বের আকারে নিয়ে যেতে পারে।
 কোজ বার্টন ঃ এই বার্টনে কিক করে প্রোগ্রাম উইন্ডো বন্ধ করা যায়।
 ভিউ টুলবার ঃ স্লাইডকে বিভিন্ন ভাবে দেখার জন্য কয়েকটি টুল বারে অবস্থান করে।
 স্লাইড কাউন্টার ঃ এখানে বর্তমান স্লাইডটির নম্বর প্রদর্শিত হয়।
 আউট লাইন প্যান স্ক্রলবার ঃ আউটলাইন প্যানে স্ক্রল করার জন্য বারকে সামনে বা পিছনে ড্রাগ করা হয়।
 ড্রয়িং টুলবার ঃ আঁকার জন্য প্রয়োজন এমন বিভিন্ন অপশনের চিত্র।
 নোটস প্যান ঃ নরমাল মোডে থাকা অবস্থায় এই অংশে বর্তমান স্লাইড সম্পর্কে নোট লিখে রাখা যায়।
 অফিস এসিসটেন্ট ঃ পাওয়ার পয়েন্টে কাজের সময় বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতার জন্য অফিস এসিসটেন্ট একটি উপযুক্ত টুল। যখনই কোন সাহায্যের প্রয়োজন হবে সঙ্গে সঙ্গে অফিস এসিসটেন্ট এর উপযুক্ত বক্সে প্রশ্নটি টাইপ করে সার্চ করলে সমাধান পাওয়া যায়।
উইন্ডোতে যদি অফিস এসিসটেন্ট দেখতে না পাওয়া যায় তাহলে Help > Office Assistant এ মাউসের পয়েন্টার দিয়ে কিক করলে অফিস এসিসটেন্ট পাওয়া যাবে
 এরপর অফিস এসিসটেন্টের উপর কিক করলে প্রশ্ন লেখার বক্স আসবে যার উপরে লেখা থাকবে What I would you like to do ? এবার বক্সে নিজের প্রশ্নটি টাইপ করতে হবে। যেমন  লেখা যেতে পারে What is new in powerpoint  অথবা শুধু প্রশ্নের জন্য প্রয়োজনীয় মূল শব্দটি টাইপ করলেও চলবে যেমন  ঘবি এরপর সার্চ বার্টনে কিক করতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রশ্নটি যদি কম্পিউটারের কাছে বোধগম্য হয় তবে উত্তরসহ একটি মেনু ওপেন হবে।
 টেক্স লে-আউট স্লাইড তৈরীর প্রক্রিয়া ঃ
 কর্মপদ্ধতি ঃ ১
মেনুবার থেকে Insert > New Slide অপশনে মাউসের পয়েন্টার দিয়ে ক্লিক করতে হবে।
 কর্মপদ্ধতি ঃ ২
এই টাস্ক প্যানে ডিফল্ট হিসেবে দেয়া সকল লে-আউট দেখা যাবে। সব ধরনের লে আউট টাইপ দেবার জন্যে টাস্ক প্যানের স্ক্রলবক্সে মাউস পয়েন্টার চেপে ধরে উপর থেকে নীচে ধীরে ধীরে ড্রাগ করতে হবে।
 কর্মপদ্ধতি ঃ ৩
 যে লে-আউটটি পছন্দ হবে তার উপর মাউসের ক্লিক করলে লে-আউট স্লাইড প্যানে প্রদর্শিত হবে।
 প্লেস হোল্ডারে লেখার নিয়ম বা প্রক্রিয়া ঃ
 টাইটেল প্লেস হোল্ডারে লেখার জন্য ঐ প্লেস হোল্ডারে কিক করতে হবে। ফলে Click to add title লেখাটি অদৃশ্য হয়ে যাবে এবং কার্সর দেখা যাবে। এবার কী বোর্ড থেকে কাঙ্খিত লেখাটি টাইপ করতে হবে। এবং লেখা সম্পাদনা করার জন্য ব্যবহার করতে হবে। লেখা শেষ হলে প্লেস হোল্ডারের বাইরে মাউসের কিক করলে কাজটি সম্পন্ন হবে। একই ভাবে অন্যান্য প্লেস হোল্ডারে কিক করে লিখতে হবে।
 টেক্স এর বানান পরীা করার প্রক্রিয়া ঃ
স্পেইলিং চেকার-এ কিক করলে বা স্পেইলিং চেকারকে নিরীক্ষার আদেশ দিলে প্রেজেন্টেশনের সকল প্রেসহোল্ডারের লেখাকে একে এক পরীক্ষা করতে থাকবে এবং যে স্থানে লিখিত শব্দটিকে তার অভিধানে খুঁজে পাবে না সেখানে নিরীক্ষা বন্ধ করে থেমে গিয়ে বানান শুদ্ধ করার জন্য ডায়াগ বক্স ওপেন করে বার্তা পাঠাবে।
  শব্দের ভূল বানান শুদ্ধ করার প্রক্রিয়া ঃ
লেখার নীচে তরঙ্গের ন্যায় লাল দাগ টানা আছে এমন একটি শব্দের উপর মাউসের পয়েন্টার স্থির করে মাউসের ডান বার্টন ক্লিক করলে সম্ভাব্য এক বা একাধিক শুদ্ধ বানানসহ একটি লিষ্ট আসবে। সম্ভাব্য শুদ্ধ বানানের লিষ্ট থেকে সঠিক শব্দটি নির্বাচন করে তাতে কিক করলে বানান আপনা আপনি শুদ্ধ হয়ে যাবে।
 সম্পূর্ণ প্রেজেন্টেশনের বানান পরীক্ষা করার প্রক্রিয়া ঃ
প্রেজেন্টেশনটি খোলা অবস্থায় মেনুবার থেকে Tools > spelling  অপশনে মাউসের কিক করতে হবে। যদি শব্দটির বানান ঠিক থাকে তবে Ignore  বা Ingore All বার্টনে ক্লিক করতে হবে। ভুল বানানের জন্য Suggestions বক্সে সম্ভাব্য শুদ্ধ বানান তালিকা থেকে সঠিক বানানটি নির্বাচন করে কিক এবং পরিবর্তনের জন্য Change বা Change All বার্টনে কিক করতে হবে। তাহলে কাজটি সম্পন্ন হবে।
 কাষ্টমস এনিমেশন ঃ
কোন টেক্স তৈরীর পর  Effect, Sound, Timing  অপশন থেকে অপশন সিলেক্ট করে নিতে হয়।
  নতুন স্লাইড ঃ
নতুন স্লাইড নেওয়ার জন্য এই অপশন ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
 স্লাইড শো করার প্রক্রিয়া ঃ
সমস্ত স্লাইড সম্পাদন করার পর স্ক্রীনে দেখার অপশন ব্যবহৃত হয়।
এছাড়া অন্যান্য অরগুলো সাজানো, লেখা, রং পরিবর্তন ওয়ার্ড আর্ট, গ্রাফিক্স সবকিছুর ব্যবহার MS Word এর মতোই।

Wednesday 7 December 2016

ইন্টারনেট ব্রাউজিং

Online Education Of Computer Science 

ইন্টারনেট ব্রাউজিং

         ইন্টারনেট কি ?
ইন্টারনেট এমনই একটি প্রটোকল বা মিডিয়া যার দ্বারা গোটা পৃথিবীর ওয়েব কম্পিউটারগুলোকে একসূত্রে গাঁথা সম্ভব হয়েছে। এই ইন্টানেটের মাধ্যমে আমরা পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তের ওয়েব কম্পিউটার থেকে সহজেই ডাটা বা তথ্য উপাত্ত সমূহ ডাউনলোড বা স্থানান্তর করতে পারি। ইন্টারনেট সংযোগের জন্য প্রথমেই একটি টেলিফোন লাইন আবশ্যক। বর্তমানে অবশ্য মোবাইল মিডিয়ার মাধ্যমে যে কোন স্থানে বসে ইন্টারনেট সযোগ সম্ভব হচ্ছে। আর এর জন্য অবশ্য মোবাইল সিম সংযোগ করতে বা ফোন লাইন স্বক্রিয় করতে একটি মডেম প্রয়োজন হবে। মডেমে সিম স্থাপন করে মোবাইল কোম্পানীর অনুমতি সাপেক্ষে ইন্টারনেট সংযোগ করা যাবে। এরপর ওয়েব কম্পিউটার ভ্রমনের জন্য একটি ব্রাউজার নির্বাচন করে নিতে হবে। বর্তমান বিশ্বে অবশ্য অনেক ধরনের ওয়েভ ব্রাউজার ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যেমন, মাইক্রোসফট কর্পোরেশনের Internet Explorer তো আছেই। এছাড়া আরও প্রায় শ’দেড়েক ব্রাউজার আছে। তন্মেধ্যে আমাদের দেশে জনপ্রিয় ব্রাউজার হিসেবে Opera, Mozila Firefox, Google Chrome  ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
         মডেম কি ? ঃ-
মডেম কম্পিউটারের ভাষায় একটি হার্ডওয়ারের নাম। যে ডিভাইসটি কম্পিউটারের ভাষাকে টেলিফোনের ভাষায় রূপান্তর করে। মোবাইল সিম দিয়ে ইন্টারনেট সংযোগের জন্য বিশেষ ভাবে তৈরী একটি হার্ডওয়ার এই মডেম। যার সাহায্যে মোবাইল সিম মডেমের ভিতর নির্ধারিত স্থানে স্থাপন করে মোবাইল কোম্পানীর অনুমতি সাপেে ইন্টারনেট সংযোগ পাওয়া যায়। এটি কম্পিউটারের ইউএসবি পোর্টে সংযোগ করে দিতে হয়।
         ব্রাউজার কি ? ঃ-
যার মাধ্যমে বা সাহায্যে ইন্টারনেটে বিভিন্ন ওয়েবে বিচরণ করা হয় তাকে ওয়েব ব্রউজার বলে। এটি একটি এপ্লিকেশন সফটওয়ার।
         ইন্টারনেট ব্যবহার পদ্ধতি ঃ-
প্রথমে CPU -এ ইন্টারনেট সংযোগ স্থাপন করি অর্থাৎ ইন্টারনেটের সাথে PC কে সংয়ুক্ত করি।এবার Windows বা খোলা জানালার START মেনুতে কিক করে Programs /All Programs -এ কিক করে ওয়েভ ব্রাউজার Internet Explorer -এ কিক করে তা Open করি। এরপর  ব্রাউজারের Address Bar এ Address টাইপ করতে হবে। সেক্ষেত্রে অবশ্য জনপ্রিয় সার্স ইঞ্জিন http://www.google.com  অথবা http://www.yahoo.com  টাইপ করা যেতে পারে। আমরা এখন জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন http://www.yahoo.com  টাইপ করে এন্টার দেই। মুহুর্তেই Yahoo Home Page Open হবে। অবশ্য http://www.google.com  টাইপ করে এন্টার দিলে । Google Home Page Open হবে।
         Home Page  কি ?
ওয়েব ব্রাউজারের Address Bar  এ কোন Address বা ঠিকানা লিখে এন্টার দিলে প্রথমে যে পাতাটি ওপেন হয় তাকে ঐ ঠিকানা বা কোম্পানীর Home Page  বলে।
         নেট ব্রাউজিং ঃ
ব্রাউজার উইন্ডোর এড্রেস বারে www. সহ কাঙ্খিত ঠিকানা টাইপ করে এন্টার দিলে ব্রাউজার উইন্ডোতে কাঙ্খিত ওয়েব পেজ ওপেন হবে। এছাড়াও সার্স ইঞ্জিনের সাহায্যে আমরা না জানা বিভিন্ন ঠিকানায় ব্রাউজ করতে পারি। সার্চ ইঞ্জিনের মধ্যে ইয়াহু এবং গুগোল আমাদের দেশে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। সার্স ইঞ্জিনের সার্স অপশনে কাঙ্খিত বিষয় লিখে এন্টার দিলে স্বয়ংক্রিয় ভাবে অনেকগুলো ঠিকানা বা ওয়েব সাইট নির্দেশ করে একটি পাতা ওপেন হয়। এখান থেকে পছন্দের পাতা বা ঠিকানায় মাউসের পয়েণ্টার দিয়ে কিক করলে তা ওপেন হবে।
         ইমেইল একাউন্ট খোলা ঃ
এখানে http://www.yahoo.com  এ একাউন্ট খোলার নিয়ম দেখানো হয়েছে। প্রথমে ওয়েভ ব্রাউজার ওপেন করে, Yahoo Home Page Open  ওপেন করতে হবে। এরপর Sign Up  কিক করতে হবে। নিম্নরূপ ছক পাওয়া যাবে। এটি সঠিক ভাবে পুরন করতে হবে।
এরপর   Sign up –   My Name –    first name-         last name
Gender –          Male/         –
Birth day    Month –       Day  –       Year
I Live in        Bangladesh
Postal code-
Yahoo ID Email   ………..         @yahoo.com
Password ……..
Re-type Password   …….
Altemate Email  ……………..
(1)       Security Question   Select one  ……..
Your Answer …….
(2)       Security Question   Select one  …….
Your Answer ……..
Type the code Show
Do you agree ?  Y
Create My Account          Cancel
Create My Account ক্লিক করলে ওয়েলকাম ম্যাসেজ আসবে। তারপর Open your IN BOX এ কিক করলে তা Open হবে।
         ইমেইল পাঠানো ঃ
START > Programs /All Programs > Internet Explorer > Address  বারে http://www.yahoo.com টাইপ করে > Sign In >Yahoo ID > Password >Sign In >  Mail >Compose Mail >To ই-মেইল ঠিকানা লিখতে হবে >Subject এর নাম লিখতে হবে > Attach File > Brouse কম্পিউটারে সংরতি ফাইলে মাউসের পয়েন্টার কিক করতে হবে  > Attachment যদি একের অধিক ফাইল পাঠাতে হয় তবে আবার Attach File > Brouse > Attachment >Send পর্দায় ম্যাসেজ আসবে Your Massage has been send.
এবার শেষ হলো মেইল পাঠানো।
         Install Printer Software :
প্রিন্টার সফওয়ার সিডি সিপিইউ এর সিডি রোমে ঢুকাতে হবে এবং Install কমান্ড করতে হবে, এরপর Next > Agree>Next> Finish.
         Install Yahoo Messenger :
সিপিইউ এ ইন্টারনেট সংযোগ করতে হবে, এরপর সিপিইউ এ Yahoo Messenger সফটওয়ার কোথায় আছে তা জেনে নিতে হবে(সফটওয়ারটি যদি কম্পিউটারে সংরতি থাকে) অথবা ইয়াহু সার্স ইঞ্জিনের হোমপেজ থেকে ডাউনলোড করে নিতে হবে। ডাউনলোডকৃত সফটওয়ার ওপেন করে Yahoo Messenger আইকোনের উপর ডবল কিক করে Next -Agree – Next – Finish
         Install Winamp :
সিপিইউ এ ইন্টারনেট সংযোগ করতে হবে,  এরপর  সিপিইউ এ Winamp কোথায় আছে তা জেনে নির্বাচন করে নিতে হবে(সফটওয়ারটি যদি কম্পিউটারে সংরতি থাকে)  অথবা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডাউনলোড করে নিতে হবে। ডাউনলোডকৃত সফটওয়ার Winamp আইকোনের উপর ডবল কিক করে Next > Agree> Next> Finish
         Install AntiVirus :
সিপিইউ এ ইন্টারনেট সংযোগ করে নিতে হবে। এরপর কম্পিউটারে কোথায় সফটওয়ারটি আছে তা জেনে নিতে হবে (সফটওয়ারটি যদি কম্পিউটারে সংরতি থাকে) অথবা ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে নিতে হবে। এরপর Antivirus এর আইকনের উপর মাউসের ডবলকিক করে ওপেন করতে হবে। এবং Next – Agree> Next- Finish
         Antivirus Update :
সিপিইউ এ ইন্টারনেট সংযোগ করে, এরপর ডেক্সটপে Antivirus এর আইকনের উপর মাউসের বাম পার্শ্বের বোতাম ডবল কিক করতে হবে। এরপর Update Antivirus এ কিক করলেই হবে। কোন কোন সময় পর্দায় একটি ম্যাসেজ দিয়ে জানতে চায় Update করবে কিনা। এ ক্ষেত্রে  Update এ কিক করলেই স্বয়ংক্রিয় ভাবে আপডেট হবে।
         Start Scanning Virus :
ডেক্সটপে ভাইরাস আইকোনে ডবল কিক করে ডায়ালগ বক্স থেকে ফাইল/ফোল্ডার অথবা কম্পিউটার অর্থাৎ যে ড্রাইভ ভাইরাস স্ক্যান করতে চাই তা নির্বাচন করে Scan Virus এ কিক করলেই হবে।

Tuesday 6 December 2016

ওয়ার্ড প্রসেসিং ও কীবোর্ড প্রাকটিস

Online Education Of Computer Science 

ওয়ার্ড প্রসেসিং ও কীবোর্ড প্রাকটিস


মাইক্রোসফট ওয়ার্ড কি ?
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড হচ্ছে উইন্ডোজের একটি সবচেয়ে শক্তিশালী এবং উপযোগি ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার। আমরা এখন উইন্ডোজের মাইক্রোসফট ওয়ার্ড নামক এপ্লিকেশন সফটওয়্যারে কাজ করবো।বেশ কয়েকটি ওয়ার্ড প্রসেসিয় সফটওয়্যারের মধ্যে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড লেখা লেখির কাজে বেশী ব্যহৃত হয়। কারণ মাইক্রোসফট ওয়ার্ডই ওয়ার্ড প্রসেসিং এর কাজ অত্যন্ত সহজে ও দ্রুত গতিতে করা যায়। এই সফটওয়্যারের সাহায্যে বিভিন্ন টেক্সট টাইপ করা, সেই টেক্সট সাজানো, ডিজাইন করা, টেক্সটের সাথে ছবি সংযোজন করা, টেক্সটের মধ্যে গ্রাফ তৈরি করা ইত্যাদি ছাড়াও আরও অনেক ধরণের কাজ করা যায়। আমরা ধাপে ধাপে সেগুলি জানবো।
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড খোলা:
উইন্ডেজের ডেক্সটপের উপরের ডান কোণে মাইক্রোসফট অফিস টুলবারের শর্টকাট থাকে। এখানে ডব্লিউ চিহ্নিত বক্সের উপর মাউস ক্লিক করলে লেখার জন্য একটি সাদা পাতা ওপেন হবে।অফিস শর্টকাট না থাকলে ক্ষতি নেই।
ধাপে ধাপে যে কাজটি করতে হবে- ডেক্সটপের নীচে > Start bar > Search Program>Run>winword>ok।
উইন্ডেজের ডেক্সটপের নীচে টাস্ক বারের ষ্টার্ট মেনুর অন্তর্গত প্রোগ্রামস মেনু কমান্ডটি সিলেক্ট করে প্রদর্শিত তালিকার বিভিন্ন নাম থেকে ডব্লিউ চিহ্নিত মাইক্রোসফট ওয়ার্ড লেখা মেনুটি ডবল ক্লিক করে ওপেন করতে হবে।
এখন মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের সাদা পাতা লেখা লেখির জন্য প্রস্তুত। লেখার কাজ শুরু করার আগে  লেখা লেখির কাজে প্রয়োজনীয় কয়েকটি বিষয়ের সাথে আমরা পরিচিত হব।
টাইটেল বার: 
 
আমাদের খোলা পাতার উপরে গাঢ় রঙের লম্বা সারির মধ্যে ডব্লিউ চিহ্নিত ‘ডকুমেন্ট ১-মাউক্রোসফট ওয়ার্ড’ লেখা সারিটির নাম টাইটেল বার। এখানে আমাদের তৈরী সেভ করা ফাইলের নাম দেখায় তাই এর নাম টাইটেল বার।
মেনু বার:

  টাইটেল বারের নীচে ফাইল, এডিট, ভিউ, লেখা ইত্যাদি শব্দ গুলিকে বলা হয় মেনু এবং এই লেখা গুলি যে সারিতে সারিবদ্ধ আছে- সেই লাইনকে বলা হয় মেনু বার। এই মেনু বারের প্রত্যেকটি মেনুর অধীনে রয়েছে অনেক গুলি সাব মেনু।পরবর্তীতে এই সাব মেনু নিয়ে বিষদ ভাবে আলোচনা করা হবে।
ষ্ট্যান্ডার্ড টুল বার: 

 মেনু বারের নীচে চিত্রের মত বেশ কিছু চিহ্ন সম্বলিত একটি সারি রয়েছে এর নাম ষ্ট্যান্ডার্ড টুল বার।


ফরম্যাটিং টুল বার: 

 ষ্ট্যান্ডার্ড টুল বারের নীচে বিভিন্ন বক্স সম্বলিত বারটিকে ফরম্যাটিং টুল বার বলে। ফরম্যাটিং টুল বারের বাম দিকে রয়েছে ষ্টাইল বক্স। এই বক্সের সাহায্যে আমাদের তৈরি করা তথ্য গুলিকে বিভিন্ন ষ্টাইলে সাজিয়ে নিতে পারি।




ফন্ট বক্স: 

 ফরম্যাটিং টুল বারের ফন্ট বক্সের মধ্যে অসংখ্য বিভিন্ন ধরণের ফন্ট। ফন্ট হচ্ছে টাইপ করার জন্য অক্ষর।প্রত্যেকটি অক্ষরের আবার ভিন্ন ভিন্ন নাম আছে। বক্সের ডান পাশে তীর চিহ্নে (মাউসের বাম পাশের বাটন চাপ দিতে হবে) ক্লিক করলে একটি ফন্টের তালিকা দেখা যাবে। এখান থেকে পছন্দ মতো ফন্ট নির্বাচন করে নিতে হয়।
সাইজ বক্স: 
 ফন্ট বক্সের পরের ছোট বক্সটি হলো সাইজ বক্স। এই বক্সের সাহায্যে অক্ষরের আকার পরিবর্তন করা অর্থাৎ ছোট বড় করা যায়। বক্সের ডান পাশে তীর চিহ্নে (মাউসের বাম পাশের বাটন চাপ দিতে হবে) ক্লিক করলে একটি সাইজ নম্বর তালিকা দেখা যাবে। এখান থেকে পছন্দ মতো ফন্ট সাইজ নির্বাচন করে নিতে হয়। কিবোর্ড থেকে কমান্ড দিয়েও এ কাজটি করা যায়। এজন্য যা করতে হবে- সিটিআরএল কী চেপে ধরে এস অক্ষরটি চাপতে হবে।
এছাড়াও লেখার ডিজাইন করার জন্য এই মেনুর অধীনে আরও কয়েকটি বক্স রয়েছে যা পরবর্তীতে প্রয়োজন মত আলোচনা করা যাবে।এই হলো মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর খোলা উইন্ডো। আমরা ইতিমধ্যে খোলা উইন্ডোর মধ্যকার কিছু চিহ্নের সাথে পরিচিত হয়েছি।পরবর্তীতে প্রয়োজন অনুযায়ী বিস্তারিত আলোচনা করা যাবে।
এবার লেখা লেখির কাজের জন্য মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর খোলা উইন্ডোতে কিছু প্রাথমিক কাজ করে নিতে হবে। লেখা প্রাকটিস করার জন্য প্রথমে একটি ফাইল তৈরী করতে হবে এবং তা হার্ডডিস্কের নির্দিষ্ট কোন ফোল্ডারে সেভ করতে হবে। এজন্য যা করণীয়ঃ
(১) প্রথমে খোলা উইন্ডোর উপরে ‘ফন্ট’ বক্সের তীর চিহ্নের উপর ক্লিক করে ফন্টের নাম প্রদর্শিত তালিকা হতে ‘টাইমস নিউ রোমান’ নামের ফন্টটি সিলেক্ট করে নিতে হবে।
(২) এরপর পাশের ‘টেক্সট সাইজ’ বক্সের তীর চিহ্নের উপর ক্লিক করে ফন্টের সাইজ সম্বলিত বিভিন্ন নম্বর থেকে ২৬ নম্বর অথবা পছন্দ মতো সাইজ নম্বরে ক্লিক করে সিলেক্ট করতে হবে।
(৩) এবার ফাইলটি সেভ করার জন্য কীবোর্ডের ‘সিটিআরএল’ কী চেপে ধরে ‘এস’ কী চাপতে হবে। এখানে একটি বক্স হাজির হবে। বক্সের উপরে সেভ ইন বক্সে ‘মাই ডকুমেন্ট’ নামক ফোল্ডারে আমাদের ফাইল সেভ হওয়ার ঈঙ্গিত দিচ্ছে। অবশ্য তাতে অসুবিধা নাই, ঐ ফোল্ডারেই ফাইলটি সেভ হোক। এরপর বক্সের নীচে ফাইল নেম বক্সে যেখানে ডকুমেন্ট ১ লেখা আছে ওখানে নিজের নাম লিখে ডান পাশে সেভ লেখার উপর ক্লিক করলে ফাইলটি সেভ হয়ে যাবে।এখন ফাইল নেম হিসেবে টাইটেল বারে নিজের নামটি দেখা যাবে।
ওয়ার্ড ফাইল বন্ধ করার নিয়ম:
এবার ফাইলটি বন্ধ করতে খোলা উইন্ডোর ফাইল মেনুর ভিতর ক্লোজ নামের মেনু সিলেক্ট করতে হবে।
অথবা, কীবোর্ডের ‘সিটিআরএল’ কী চেপে ধরে ‘ডব্লিউ’ অক্ষর চাপতে হবে।
অথবা, টাইটেল বারের ডান দিকে লাল রঙের বক্সের ভিতর সাদা রঙের ক্রস চিহ্নের উপর মাউসের ক্লিক করলে ফাইলটি বন্ধ হয়ে যাবে। তবে যতবার নতুন কিছু লেখা হবে ফাইল বন্ধ করার পূর্বে আবার সেভ করতে হবে।
সেভ করা ফাইল খোলার নিয়ম:

প্রথমে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন পাতা বা সাদা ওপেন করে নিতে হবে। এবার ফাইল মেনুর অধীনে ওপেন মেনুতে ক্লিক করলে ওপেন টাইটেলের একটি ‘সংলাপ বক্স’ ওপেন হবে, সংলাপ বক্সের নামের তালিকা থেকে নিজের নাম লেখা ফাইলটি নির্বাচন করে ওপেন বক্সে ক্লিক করলে অথবা মাউসের ডবল ক্লিক করলে সেভ করা ফাইলটি ওপেন হবে।
অথবা, কীবোর্ডের ‘সিটিআরএল’ কী চেপে ধরে ‘ও’ অক্ষর চাপতে হবে। এরপর ওপেন টাইটেলের একটি ‘সংলাপ বক্স’ ওপেন হবে, সংলাপ বক্সের নামের তালিকা থেকে নিজের নাম লেখা ফাইলটি নির্বাচন করে এন্টার কী চাপলে সেভ করা ফাইলটি ওপেন হবে।

এম.এস একসেস পরিচিতি ও ব্যবহার

Online Education Of Computer Science 

এম.এস একসেস পরিচিতি ও ব্যবহার

         ডেটা বা উপাত্ত কি ?
কোন বিষয় বা জিনিষের নামকেই সাধারণ ভাবে ডেটা বা উপাত্ত বলে। যেমন: অবস্থা, সময়, পরিমমাণ, মূল্য ইত্যাদি নির্দেশক বিভিন্ন শব্দ বা সংখ্যা ডেটার উদাহরণ। ডেটা একটি বহুবচন শব্দ, যার একবচন ডেটাম।
         তথ্য বা ইনমরমেশন কি ?
সংগৃহীত ডেটা বা উপাত্ত প্রক্রিয়াকরণের পর প্রয়োজন মত সাজানো বা অর্থপূর্ণ অবস্থাকে তথ্য বা ইনফরমেশন বলা হয়।
ঋ    ডেটা সংগঠন কি ?
কম্পিউটারের মাধ্যমে প্রক্রিয়াকণের উপযোগী ডেটা বা উপাত্তের বিশেষ সংগঠনকে ডেটা সংগঠন বা ডেটা ষ্ট্রাকচার বলা হয়। ক্যারেক্টর বা অক্ষর, ফিল্ড বা ক্ষেত্র রেকর্ড, ফাইল,ডেটাবেস প্রভৃতি ডেটা সংগঠনের অংশ।
ঋ    ফিল্ড, রেকর্ড ও ফাইল কি ?
ফিল্ড ঃ ডেটা সংগঠনে কয়েকটি ক্যারেক্টর বা (বর্ণ,অংক, ইত্যাদি) নিয়ে গঠিত একটি আইটেমকে ফিল্ড বলা হয়। উদাহরণঃ Masud, Meena, Phone: 01736360897 ইত্যাদি।
রেকর্ড ঃ পরষ্পর সম্পর্কযুক্ত কয়েকটি ফিল্ড নিয়ে একটি রেকর্ড গঠিত হয়। যেমন: একজন পরীক্ষার্থীর পরীক্ষার নাম, রোল নং, প্রাপ্ত নম্বর ইত্যাদি সমন্বয়ে একটি রেকর্ড গঠিত হয়।
ফাইল ঃ পরষ্পর সম্পর্কযুক্ত কতকগুলো রেকর্ডের সুসংবদ্ধ সমন্বয়কে ডেটা ফাইল বলে। যেমন: শিক্ষকদের বেতন ও সম্মানী প্রদানের রেকর্ড নিয়ে বেতন প্রদানের ফাইল তৈরী হয়।
ঋ    ডেটাবেস কি ?
ডেটাবেস বলতে ডেটা ভান্ডার বা ডেটা সম্ভারকে বুঝায়। সাধারণত: পরষ্পর সম্পর্কযুক্ত কতকগুলো ডেটা ফাইল নিয়ে একটি ডেটাবেস গঠিত হয়। উদাহরণ: কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার ফলাফল সংরক্ষনের ফাইল, শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন ভাতা প্রদানের ফাইল, প্রতিষ্ঠানের আয়-ব্যয়ে ফাইল প্রভৃতি সমন্বয়ে ঐ প্রতিষ্ঠানের ডেটাবেস হতে পারে।
ডেটাবেসে ডেটা বা উপাত্তগুলো সাধারণত: সারি বা কলাম সমন্বয়ে গঠিত টেবিল আকারে সুসজ্জিত থাকে। যা থেকে নির্দিষ্ট কোন উপাত্ত অতি দ্রুত ও সহজে সনাক্ত করা যায়, প্রয়োজনীয় উপাত্তগুলো পছন্দের আঙ্গিকে সাজানো যায় বা পরিবর্তন করা যায় এবং চুড়ান্ত রিপোর্ট তৈরী করা যায়।
ঋ    ডেটাবেস প্যাকেজ কি ?
ডেটাবেস ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত প্যাকেজ প্রোগ্রামকে ডেটাবেস প্যাকেজ বলা হয়। বহুল ব্যবহৃত কয়েকটি ডেটাবেস প্যাকেজ প্রোগ্রাম হলো- dBase, FoxBase, Foxpro, Access, Oracle ইত্যাদি।
ঋ    একসেস কি ধরণের প্রোগ্রাম ?
মাইক্রোসফট একসেস একটি উইন্ডোজ ভিত্তিক শক্তিশালী রিলেশনাল ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিষ্টেম বা প্রোগ্রাম। প্রোগ্রামিং সম্পর্কে কোন ধারণা না থাকলেও মাইক্রোসফট একসেস নিয়ে খুব সহজেই শক্তিশালী আকর্ষনীয় এপ্লিকেশন তৈরী করা যায়। একটি একসেস ডেটাবেসে এক বা একাধিক টেবিল ছাড়াও কোয়েরি, ফর্ম, রিপোর্ট, ম্যাক্রো, মডিউল ইত্যাদি থাকতে পারে। বর্তমানে একসেস ডেটাবেস একটি সর্বজনীন ডেটাবেস প্রোগ্রাম হিসেবে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
ঋ    একসেস ডেটাবেসের উপাদান কি কি ?
ডেটা টেবিল হলো যে কোন ডেটাবেসের অন্যতম প্রধান উপাদান। অন্যান্য ডেটাবেস প্রোগ্রামে উপাত্ত সমূহ একটি একক টেবিল আকারে সংরক্ষিত থাকে কিন্তু একটি এবসেস ডেটাবেসে এক বা একাধিক টেবিল ছাড়াও কোয়েরি, ফর্ম, রিপোর্ট, ম্যাক্রো, মডিউল ইত্যাদি থাকতে পারে।
ঋ    কোয়েরি কি ?
কোন ডেটা টেবিলে অসংখ্য ডেটা থেকে প্রয়োজনীয় ডেটাকে প্রদর্শনের সহজ ও দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থাই হলো কোয়েরি। কোয়েরির সাহায্যে নির্দিষ্ট ফিল্ডের ডেটা নির্দিষ্ট শর্তানুসারে প্রদর্শস করা এবং তা ছাপিয়ে উপস্থাপন করা যায়। কোয়েরি বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে। যেমন : সিলেক্ট কোয়েরি, প্যারামিটার কোয়েরি, ক্রশট্যাব কোয়েরি, একশন কোয়েরি এবং এসকিউএল কোয়েরি ইত্যাদি।
ঋ    ফর্ম কি ?
ডেটাবেস প্রক্রিয়াকৃত বা চূড়ান্তভাবে মনোনীত ডেটা প্রদর্শন ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রন করার মাধ্যমকে ফর্ম বলে। সাধারণত ফর্মের মাধ্যমেই ডেটাকে উপস্থাপন করা হয়। ডেটা টেবিলের ন্যায় ফর্মেও ডেটা এন্ট্রি করা যায়। এ জন্য প্রথমে প্রয়োজন মত ফর্ম ডিজাইন করে নিতে হয়। ফর্মে গ্রাফিক্স, চিত্র ও টেক্সটের সমন্বয় করা যায়।
ঋ    রিপোর্ট কি ?
ডেটা টেবিলে ডেটা বিভিন্ন ভাবে সাজানো থাকে। ডেটাবেস থেকে প্রয়োজনীয় ডেটা সমূহ প্রতিবেদন আকারে প্রদর্শনের ব্যবস্থাকে রিপোর্ট বলে। ডেটা টেবিলের ডেটা সরাসরি প্রিন্ট না করে রিপোর্ট তৈরী করে অপেক্ষাকৃত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা যায়।
রিপোর্ট আবার কয়েক ধরণের হতে পারে। যেমন ঃ-
১। ডিটেইল রিপোর্ট।   ২। সামারী রিপোর্ট।   ৩। ক্রশ-ট্যাবুলেশন রিপোর্ট।
৪। রিপোর্ট উইথ গ্রাফিক্স এন্ড চার্ট।  ৫। রিপোর্ট উইথ ফর্মস। ৬। রিপোর্ট উইথ লেবেল।
ঋ    পেজ কি ?
ইন্টারনেটে মাইক্রোসফট একসেস বা SQL সার্ভারে সংরক্ষিত ডেটা নিয়ে কাজ করার জন্য ডেটাবেস একসেস পেজ তৈরী করা যায়। ডেটাবেস একসেস পেজ-এ ট্যাবের আওতায় সংরক্ষিত থাকে। একসেস পেজ মাইক্রোসফট একসেল বা এ জাতীয় অন্যান্য উৎসের ডেটা নিয়েও কাজ করা যায়।
ঋ    ম্যাক্রো কি ?
ম্যাক্রো হচ্ছে এক ধরণের ছোট প্রোগ্রাম। এ ট্যাবে কিক করলে বর্তমান ডেটাবেসের সকল ম্যাক্রো প্রোগ্রামগুলোর তালিকা দেখা যায়। এখান থেকে কোন ম্যাক্রো সংশোধন বা নতুন ম্যাক্রো তৈরী করা যায়।
ঋ    মাইক্রোসফট একসেস লে-আউট উইন্ডোর পরিচিতি ।
কম্পিউটার চালু হওয়ার পর Start > Programs/All Programs > Microsoft Access > Enter বার্টন/কী চাপলে অথবা মাউসের দ্বারা  Microsoft Access এর উপর ক্লিক করলে মাইক্রোসফট একসেস প্রোগ্রামটি পর্দায় সচল হয়।
Microsoft Access এর লে-আউট উইন্ডেতে টাইটেল বার, মেনু বার, ডাটাবেস টুলবার, ষ্ট্যাটাস বার, টাস্ক বার ইত্যাদি থাকে।
 টাইটেল বার ঃ উইন্ডোর শীর্র্ষদেশে মাইক্রোসফট একসেস লেখা লাইন বা বারকেই টাইটেল বার বলে।
 মেনুবার ঃ টাইটেল বারের নীচে File, Edit, View, Insert, Tool, Window, Help  লেখা লাইন বা বারকে মেনুবার বলে।
 টুলবার ঃ সাধারণত: টাইটেল বারের নীচে বিভিন্ন আইকন বা চিত্র সম্বলিত বারকেই টুলবার বলে। মাইক্রোসফট একসেসে বিভিন্ন টুলবার রয়েছে। তন্মধ্যে ডেটাবেস টুলবারটি ডিফল্ট হিসেবে সেট করা থাকে। টুলবার উইন্ডো থেকে যে কোন টুলবারকে এক্টিভ উইন্ডোতে হিড বা ডিসপ্লে করানো যায়।
 ষ্ট্যাটাস বার ঃ উইন্ডোর নীচে ষ্টার্ট-আপ বা টাস্ক বারের উপরে যেখানে Ready (রেডি) লেখা থাকে তাকে ষ্ট্যাটাস বার বলে। এই বারে সর্বদা বিশেষ তথ্য প্রদর্শন করে।
 কন্ট্রোল মেনু ঃ টাইটেল বারের শুরুতে চাবি চিহ্নিত বক্সে মাউসের ক্লিক করলে একটি মেনু প্রদর্শিত হয়। একে কন্ট্রোল মেনু বলে।
 কোজ ঃ টাইটেল বারের ডান পাশে ক্রস (Í) চিহ্নিত বার্টনকে কোজ বর্টন বলে। এই বার্টনে কিক করে চলমান উইন্ডো থেকে বের হওয়া যায়।
 মিনিমাইজ ঃ টাইটেল বারের ডান পাশে বিয়োগ (-)চিহ্নিত বার্টনকে মিনিমাইজ বার্টন বলে। উইন্ডোকে বড় থেকে ছোট করার জন্য এ বার্টনে কিক করতে হয়।
 ম্যাক্সিমাইজ ঃ টাইটেল বারের ডান পাশে বর্গাকার (¨) চিহ্নিত বার্টনকে ম্যাক্সিমাইজ বার্টন বলে। উইন্ডোকে ছোট থেকে বড় করার জন্য এ বার্টনে কিক করতে হয়।
ঋ    মাইক্রোসফট একসেস-এ একটি নতুন ডেটাবেস টেবিল তৈরী করার পদ্ধতি কি ?
মাইক্রোসফট একসেসে দুই ভাবে টেবিল তৈরী করা যায়। টেবিল উইজার্ড (Table wizard) ডিজাইন ভিউ (Design view) থেকে।
  টেবিল উইজার্ড- এ টেবিল তৈরী করার পদ্ধতি ঃ
ডেটাবেজ উইন্ডো থেকে Create Table by using Wizard- এ ডবল কিক করলে টেবিল উইজার্ড বক্স আসবে।
 উইজর্ডের বাম দিকে Sample Table লেখা অংশে বিভিন্ন টেবিলের নাম থেকে প্রয়োজন মত টেবিল নির্বাচন করতে হবে। এটা নির্বাচন করা হলে উইজার্ডের মাঝের অংশে এটির ফিল্ড সমূহ প্রদর্শিত হবে। সেখান থেকে পছন্দ মত ফিল্ড নির্বাচন করলে তা উইজার্ডের ডান পাশে প্রদর্শিত হয় এবং নতুন টেবিলের ফিল্ড নাম হিসেবে বিবেচিত হয়।
 ফিল্ড নির্বাচন করা ঃ ফিল্ড নির্বাচিত করা হলে নির্বাচিত ফিল্ড সমূহ Field in my new table বক্সের মধ্যে প্রদর্শিত হবে।
             .>   চিহ্নিত বোতাম কিক করে একটি ফিল্ড নির্বাচন করা যায়।
            .>>  চিহ্নিত বোতাম কিক করে সকল ফিল্ড একসাথে নির্বাচন করা যায়।
            .<    চিহ্নিত বোতাম কিক করে একটি ফিল্ড বাতিল করা যায়।
            .<<  চিহ্নিত বোতাম কিক করে সকল  ফিল্ড বতিল করা যায়।
 উইজার্ডের বাম অংশ থেকে Student নির্বাচন করে মাঝের অংশে যথাক্রমে StudentID, First Name, Address, City, Student Number ফিল্ডগুলোতে ডবল কিক করে তা নির্বাচিত করে Finish বার্টনে কিক করলে Student নামে একটি টেবিল তৈরী হবে।
 ডিজাইন ভিউ- এ টেবিল তৈরী করার পদ্ধতি ঃ
ডেটাবেস উইন্ডো থেকে টেবিল ট্যাব নির্বাচন করে এ ডবল ক্লিক করলে ডিজাইন ভিউ আসবে।
 ফিল্ড নেম কলামের প্রথম রো হতে পর্যায়ক্রমে StudentID, First Name, Address, City, Student Number ইত্যাদি লিখতে হবে। Data Type হিসেবে Text নির্বাচন করতে হবে।
 টেবিল Save করার জন্য ফাইল মেনু থেকে Save অপশনে কিক করলে  Save As ডায়ালগ বক্স আসবে টেবিলের নাম লিখে Ok বার্টনে ক্লিক করলে সেভ হবে।
 এবার ফাইল মেনু থেকে Close অপশনে ক্লিক করতে হবে।

 

This Article Provides All You Need To Know About Desktop Computers

Online Education Of Computer Science 

This Article Provides All You Need To Know About Desktop Computers

Desktops can be found in nearly every home and business around the world. World over, a desktop is necessary for anyone who wants to feel connected to the world at large. Getting one can be complicated, but this information will prove useful.